“পাপি পাপি পাপি চুলো ”
ভয়ংকর শব্দে খাট থেকে চোদ্দটা ডিগবাজি দিয়ে পকাৎ করে বিছানা থেকে নিচে পরে গেলাম..
লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লাহ্ বিল্লাহ্ পড়তে পড়তে বুকে ছ্যাপ দিয়ে ভরে ফেললাম..
ভয়ে গলা শুকিয়ে গেলো আমার..
কোন অশরীরি যেনো আজ আমার ঘাড় মটকায়!!!
তৎখনাত মনে পরলো!
এটা তো আমার ফোনের রিংটোন!!!
কোন জানোয়ার এত শান্তির ঘুমে বেঘাত ঘটালো!!
রাগে গজরাতে গজরাতে ফোন উঠালাম..
ফোনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো আমার ৬৯ নম্বর গফ এ্যাংগেল টিনার নাম...
ফোন পিক করার পর জানোয়ারটা বললো আজ নাকি বসন্ত আর বিশ্ব ভালোবাসা দিবস!
তাই তার সাথে দেখা করতে হবে!!
হলুদ পান্জাবি আর হলুদ রঙয়ের জর্জেটের লুঙ্গি পরে ম্যাচিং করে বেরিয়ে পরলাম জানোয়ারটাকে শিক্ষা দিতে...
রাস্তায় বেরুতেই দেখি এলাকার নাইট গার্ড মেহেদি তার গফকে নিয়ে বসন্তের সাজে বেড়িয়েছে..
জাব্রা জাব্রি করছে শুয়ার গুলো..
মেজাজটা আরো গরম হয়ে গেলো!
ল্যাং মেরে ম্যানহোলের ভেতর ফেলে দিলাম শুয়োরটাকে..
এবার পরে থাক এখানে..
কিছু দূর যেতেই এক ফুল ওয়ালা রাস্তা আটকে ধরেছে গোলাপ নেয়ার জন্য!!
বেটা বজ্জাত!
ডাল সহ একটা কাটা ওয়ালা গোলাপ নিয়ে বেটার পশ্চাতদেশে হেন্দে দিলাম..
বাবাগো মাগো বলে শিৎকার দিতে দিতে মাটিয়ে লুটিয়ে পরলো শুয়ারটা..
ইচিং বিচিং পার্কে এসে দেখি কপোত কপোতিরা জোড়ায় জোড়ায় জাব্রাজাব্রি করছে!!
আহা কত তেল এদের!!!
কিছু দূর আগাতেই দেখি এ্যাংগেল টিনা পার্কের একটা বেন্চে বসে আছে...
আমাকে দেখেই লাফ দিয়ে এসে কোলে উঠে গেলো জানোয়ারটা!
অনেক কষ্টে কোল থেকে নামালাম...
এবার ড্যাং ড্যাং করে হাত ধরে হাটা শুরু করলো...
কিছু দূর গিয়ে দেখি এক কাপল বাচ্চা নিয়ে পার্কে এসেছে...
মাথায় চিকন বুদ্ধি খেললো...
বাচ্চাটাকে কোলে নিলাম কিছুক্ষন...
এরপর সুযোগ বুঝেই টিনার কোলে দিয়ে দিলাম...
টিনা কোলে নেয়ার পর ই বাচ্চাটা ওর কোলে মুতে দিলো...
মুতের স্রোতে ওর বসন্ত সাজ সব পন্ড হয়ে গেলো!!!
বেশ হয়েছে!
জানোয়ারটার শিক্ষা হয়েছে...
এবার একটু শান্তি লাগছে....
ভয়ংকর শব্দে খাট থেকে চোদ্দটা ডিগবাজি দিয়ে পকাৎ করে বিছানা থেকে নিচে পরে গেলাম..
লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লাহ্ বিল্লাহ্ পড়তে পড়তে বুকে ছ্যাপ দিয়ে ভরে ফেললাম..
ভয়ে গলা শুকিয়ে গেলো আমার..
কোন অশরীরি যেনো আজ আমার ঘাড় মটকায়!!!
তৎখনাত মনে পরলো!
এটা তো আমার ফোনের রিংটোন!!!
কোন জানোয়ার এত শান্তির ঘুমে বেঘাত ঘটালো!!
রাগে গজরাতে গজরাতে ফোন উঠালাম..
ফোনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো আমার ৬৯ নম্বর গফ এ্যাংগেল টিনার নাম...
ফোন পিক করার পর জানোয়ারটা বললো আজ নাকি বসন্ত আর বিশ্ব ভালোবাসা দিবস!
তাই তার সাথে দেখা করতে হবে!!
হলুদ পান্জাবি আর হলুদ রঙয়ের জর্জেটের লুঙ্গি পরে ম্যাচিং করে বেরিয়ে পরলাম জানোয়ারটাকে শিক্ষা দিতে...
রাস্তায় বেরুতেই দেখি এলাকার নাইট গার্ড মেহেদি তার গফকে নিয়ে বসন্তের সাজে বেড়িয়েছে..
জাব্রা জাব্রি করছে শুয়ার গুলো..
মেজাজটা আরো গরম হয়ে গেলো!
ল্যাং মেরে ম্যানহোলের ভেতর ফেলে দিলাম শুয়োরটাকে..
এবার পরে থাক এখানে..
কিছু দূর যেতেই এক ফুল ওয়ালা রাস্তা আটকে ধরেছে গোলাপ নেয়ার জন্য!!
বেটা বজ্জাত!
ডাল সহ একটা কাটা ওয়ালা গোলাপ নিয়ে বেটার পশ্চাতদেশে হেন্দে দিলাম..
বাবাগো মাগো বলে শিৎকার দিতে দিতে মাটিয়ে লুটিয়ে পরলো শুয়ারটা..
ইচিং বিচিং পার্কে এসে দেখি কপোত কপোতিরা জোড়ায় জোড়ায় জাব্রাজাব্রি করছে!!
আহা কত তেল এদের!!!
কিছু দূর আগাতেই দেখি এ্যাংগেল টিনা পার্কের একটা বেন্চে বসে আছে...
আমাকে দেখেই লাফ দিয়ে এসে কোলে উঠে গেলো জানোয়ারটা!
অনেক কষ্টে কোল থেকে নামালাম...
এবার ড্যাং ড্যাং করে হাত ধরে হাটা শুরু করলো...
কিছু দূর গিয়ে দেখি এক কাপল বাচ্চা নিয়ে পার্কে এসেছে...
মাথায় চিকন বুদ্ধি খেললো...
বাচ্চাটাকে কোলে নিলাম কিছুক্ষন...
এরপর সুযোগ বুঝেই টিনার কোলে দিয়ে দিলাম...
টিনা কোলে নেয়ার পর ই বাচ্চাটা ওর কোলে মুতে দিলো...
মুতের স্রোতে ওর বসন্ত সাজ সব পন্ড হয়ে গেলো!!!
বেশ হয়েছে!
জানোয়ারটার শিক্ষা হয়েছে...
এবার একটু শান্তি লাগছে....
( Hridoy Ahmed )
www.ChordsAZ.com